রিপোর্টঃ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ
ইসলামপুর উপজেলা শাখার সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হিসেবে সকলের দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেছেন ছাত্র ও যুব সমাজের আস্থা'র প্রতিক রাকিবুল ইসলাম রাসু। তাকে ঘিরে ভিতরে বাহিরে চা স্টলে বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা সকলেই চায় তরুণ নেতৃত্ব ও আস্থাভাজন ব্যক্তিত্ব ইসলামপুর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাবেক সফল ছাত্রনেতা রাসু নির্বাচিত হোক । ছোট বেলা থেকেই রাসু বঙ্গবন্ধুর আর্দশের একজন সৈনিক হয়ে ছাত্রলীগের পতাকা তলে আবদ্ধ হয়ে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন ।
পর্যায়ক্রমে তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা -
★জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক। ★ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি।
★ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক।
★ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক।
★নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি।
★নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ৬ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।
★ ঢাকাস্থ ইসলামপুর উপজেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি।
রকিবুল হাসান রাসু ইসলামপুর উপজেলার তৃণমূল থেকে তিল তিল করে গড়ে ওঠা সাবেক ছাত্রনেতা আগামী উপজেলা যুবলীগের নেতৃত্বে আসবে এটাই সকলের প্রত্যাশা।
সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম হয় রাসুর। তার পুর্বপুরুষ থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তার দাদা ও বাবা বহু আগে থেকে অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করে গেছে।
তিনি সাবেক সাপধরী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও দুই দুইবারের ইসলামপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল আলম দুলালের সুযোগ্য পুত্র।
ও তার বাবা
★ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
★ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
★বর্তমান ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেছেন।
তার দাদা জনাব আবুল সরকার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের ১৮ বছর চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
রাসুর দাদা আলহাজ্ব বদিউজ্জামান সরকার সাপধরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, উপজেলাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে রাসুকেই আগামী ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়।
রাসুর সাথে কথা বলে জানা যায়, নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের ওয়ার্ড ছাত্রলীগ থেকে শুরু হয়েছে তার রাজনীতি।
তিনি সবসময় এলাকার ছোট-বড় অসহায় মানুষের পাশে দাড়ান।
তরুণ এই নেতা বলেন, আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক। ২০০৪ সাল থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেছি অদ্যবদি রাজনীতির সাথে জড়িত আছি। আমাকে দল যদি ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে মনোনিত করে তাহলে যুব সমাজকে সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আমি এগিয়ে যাবো এবং শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবো
ও ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস সালাম ভাইয়ের হাতকে শক্তিশালী করবো।
বর্তমানে রাসু এখন আলোচনার শীর্ষে রয়েছে ।
সকলের কথা একটাই এবার তরুণ নেতৃত্ব চায় যুব সমাজ ছাত্র সমাজ৷। তাই উপজেলা যুব সমাজ রাসুকে উপজেলা যুবলীগের নেতৃত্বে দেখতে চায়।