আবু হুরায়রা (শ্রীবরদী) শেরপুর
আসন্ন ৬ষ্ঠ শ্রীবরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন শ্রীবরদী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম জুয়েল।
জুয়েল গত ৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অল্প ভোটের ব্যাবধানে পরাজিত হয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। তবে চলমান রাখেন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্য প্রচার প্রচারণা। দীর্ঘ ৬ টি বছরে স্বঘোষিতভাবে রয়েছেন চেয়ারম্যান পদের প্রচার প্রচারণায়। কখনও ন্যায় বিচারক হয়ে আবার কখনও বা উত্তম শাসক হয়ে। কখনও মিশেছেন জনতার কাছে সাধারণের বেশে আবার কখনও গিয়েছেন নেতা হয়ে। কখনও বা স্বেচ্ছাসেবী আবার কখনও বা শ্রমিক বেশে৷ ছাত্র ও যুব রাজনীতির অধ্যায় সম্পন্ন করেছেন সুনামের সাথে। বরাবর'ই নিজেকে রেখেছেন দুর্নিতী আর পদ বানিজ্য থেকে অনেকটা দূরে, স্বচ্ছ হিসেবে। কথাগুলো বলেছেন শ্রীবরদী'র আপামর জনতা৷ উনাকে মেনে নিয়েছেন জননেতা হিসেবে। তার নাম শুনেই যেন ভরসা পান সাধারণ জনতা তথা শ্রীবরদী উপজেলাবাসী।
জাহিদুল ইসলাম জুয়েলের পূর্বসূরীদের মধ্যে থেকেই ছিলেন শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী তথা শেরপুর-৩; আসনের সংসদ সদস্য, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান সহ বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব। তবে জুয়েল নিজেকে গৃহস্থ পরিবারের সাদামাটা সন্তান হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করেন।
আসন্ন শ্রীবরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন অনেকেই। ইতোঃমধ্যেই পোষ্টার ও গণসংযোগে অনেকেই আছেন মাঠে। তবে জাহিদুল ইসলাম জুয়েলের দখলে মাঠ বেশটা গোছানো। ৬ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে জনতার মুখে প্রচলিত একটি নাম হলো " জাহিদুল ইসলাম জুয়েল"। আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও দলমত নির্বিশেষে সকলের আস্থাভাজন ও প্রিয় জনে রূপান্তর হয়েছেন তিনি৷
তিনি জানান, জনগণের ভালোবাসার চাঁদরে আবৃত্ত হয়েছি বহুদিন হলো, আমার প্রতি জনতার এই আস্থাকে আমি সর্বোচ্চ সম্মান দিবো, জনতার নিবেদিত প্রাণ হিসেবেই থাকবো। জনতার ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তারুণ্যের স্বনির্ভর শ্রীবরদী উপজেলা গঠন করবো, ইনশাআল্লাহ"